৳ ৪৬০ ৳ ৩৯১
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
বাঙালি জাতির জীবনের সবচে' বড় অর্জন হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অতর্কিত আক্রমণের পর বাঙালিদের জাতির সামনে যুদ্ধের বিকল্প কিছুই ছিল না। আর তাই বাংলার আপামর জনগণ আগ-পিছ না ভেবে অস্ত্র ছাড়াই দেশমাতৃকার ডাকে স্বাধীকার আন্দোলনের একটি অপরিকল্পিত যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সেই যুদ্ধই রূপ নেয় মুক্তিযুদ্ধে ।
যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা, ছাত্রদের ১১ দফা ও বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা পরিণত হয় ‘এক দফা'য়। সেটা হচ্ছে ‘বাংলার স্বাধীনতা'। বাংলাদেশের স্বাধীনতা কারো দান নয়। এটি বাঙালি জাতির অর্জন। আর সেটা অর্জনের জন্যে বাঙালি জাতিকে দীর্ঘ ৯ মাস বা ২৬৬ দিন লড়াই করতে হয়েছে। ৩০ লক্ষ তারতাজা প্রাণবন্ত মানুষের জীবন উৎসর্গ করতে হয়েছে। সম্ভ্রম হারাতে হয়েছে দু'লাখেরও বেশি মা-বোনকে। কোলের শিশু থেকে মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধ কেউ রেহাই পায়নি পাকিস্তানিদের অত্যাচারের হাত থেকে। ভয়াবহ সে অত্যাচার। যা কিনা নীলকরদের অত্যাচারকেও হার মানিয়েছিল। থমকে গিয়েছিল পাখির ডাক, নদীর কলতান। জ্বলেছে বাড়ি-ঘর, দোকান-পাট, ফসলের মাঠ।
‘মুক্তিযুদ্ধে সেক্টর কমান্ডার' বইটিতে একাত্তরের বাঙালির স্বাধীনতাযুদ্ধে গঠিত ১১টি সেক্টর, সাব-সেক্টর, মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন বাহিনীর ভূমিকা ও অবদান এবং সেক্টর সম্পৃক্ত যাবতীয় তথ্য ও অসংখ্য ছবি তুলে ধরা হয়েছে। যাতে করে আমাদের ছেলেমেয়েরা মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চিত্র ও তথ্য সম্পর্কে অবহিত হতে পারে। আশা করি বইটি যুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যাদের আগ্রহ আছে এবং জানতে চান তাদের সকলের উপকারে আসবে। বইটি সবার ভালো লাগলে লেখক ও প্রকাশকের শ্রম সার্থক হবে।
ড. জসীম উদ্দিন আহমেদ
কবি, লেখক ও ভাষাসৈনিক
Title | : | মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার |
Author | : | সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ |
Publisher | : | আহমদ পাবলিশিং হাউজ |
ISBN | : | 9789841108700 |
Edition | : | 1st Published, 2022 |
Number of Pages | : | 272 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
দুই বাংলার পাঠকপ্রিয় কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ। লেখেন উপন্যাস, কিশাের উপন্যাস, শিশুতােষ বই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, কবিতা ও খেলার বই।। অনুবাদ ও সম্পাদনাতেও রয়েছে দক্ষতা। অনুবাদ ও। সম্পাদনা করেছেন পৃথিবীর বিখ্যাত কবিদের কবিতা। বলা যায়, সাহিত্যের সব শাখায় তার রয়েছে অবাধ বিচরণ। লিখছেন আড়াই দশক ধরে। বাংলাদেশ ও ভারতে প্রকাশিত তার বইয়ের সংখ্যা সব মিলিয়ে দু’শতাধিক। ১৯৮৯ সালে লেখা শুরু ১৯৯২ সালের একুশে বইমেলায় একসাথে ৬ খানা বই প্রকাশের মধ্যে দিয়ে লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। ১৯৯৫ সালে তিনি প্রথম লেখক হিসেবে বাংলা একাডেমি বইমেলায় ‘একক বইয়ের স্টল’ করেন। যা তখন ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এ বছরই তাঁর নেতৃত্বে গঠিত হয় “বাংলাদেশ লেখক পরিষদ”। তিনি প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। দীর্ঘদিন ক্রীড়ালেখক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। ২০০৪ সালে অমরেশ বসু কলেজ সাহিত্য সম্মাননা, ২০১৪ সালে কলকাতার (পশ্চিম বাংলা, ভারতের) ইতিকথা সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন ও একই বছর। ক্রীড়ালেখক সমিতি আয়ােজিত ইন্টারন্যাশনাল স্পাের্টস প্রেস-ডে (এআইপিএস-ডে) সম্মাননায় ভূষিত হন। । ১৯৬২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর মাগুরা জেলার পুখরিয়া। (আলােকদিয়া) গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পীর পরিবারে জন্ম। পিতা মরহুম সৈয়দ হাসান আলী, মা মরহুমা সৈয়দা আয়েশা হাসান। ৯ ভাইবােনের সবার ছােট। ১৯৯৫ সালে তিনি বিয়ে করেন। স্ত্রী অধ্যাপক শাহানা পারভীন লাভলী এবং দুই কন্যা আয়েশা ঋদ্ধি ও আয়েশা ঋতিকে নিয়ে ঢাকার মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতায় লেখকের সুখের সংসার।
If you found any incorrect information please report us